Verification: 604f510ca357bb64

নতুন চুল গজানোর উপায় কি ? মাথায় নতুন চুল গজানোর কৌশল।

নতুন চুল গজানোর উপায় কি ? মাথায় নতুন চুল গজানোর কৌশলগুলো কি হতে পারে ? কথায় আছে যে নারীর চুল যত সুন্দর যত লম্বা সে নারী দেখতে ততটাই সুন্দরী। আসলে চেহারার সৌন্দর্য অনেকটাই নির্ভর করে তার চুলের উপর। তাই চুল নিয়েই এখনকার এই আলোচনা।

আপনার কপালের উপরে সামনের চুলগুলো দিন দিন উঠে যাচ্ছে তাইনা ? আপনার মাথার সামনের দিকের চুলগুলো উঠে কপাল ফাঁকা হয়ে যাচ্ছে তাইনা ? আবার অনেকের মাথার মাঝখানে বা পেছনের দিকে চুল উঠে ফাঁকা হয়ে যাচ্ছে। এই চুল উঠে যাওয়ার সমস্যাটা শুধু মাত্র পুরুষদের ক্ষেত্রেই নয়। অনেক মহিলারাও এই সমস্যাটা ফেইস করছেন। ইদানিং কম বয়সী নারী পরুষ উভয়ের মধ্যেই এই সমস্যাটা শুরু হয়েছে।

বিশেষ করে বিবাহিত জীবন শুরু করার আগেই যদি চুল পড়া শুরু হয় তাহলেত টেনশনের কোন শেষ নেই। তাহলে নতুন চুল গজানোর উপায় কি ? তাই মাথায় চুল গজানোর এমন কিছু ঘরোয়া এবং প্রাকৃতিক উপায় রয়েছে যেগুলো নিয়ে নিচে ধাপে ধাপে আপনাদের সাথে শেয়ার করা হয়েছে। এখানে দেখানো পদ্ধতিগুলো আপনি নিয়মিত ব্যবহার করেই দেখুন আপনার ফাঁকা স্থান পূরণ হতে আর কিছুই করতে হবে না। তাই ঝটপট আজ থেকেই রেমিডিগুলো বানিয়ে আপনার মাথার চুলে এপ্লাই করা শুরু করে দিন।  

আপনি জানেন কি ? নতুন চুল গজাতে অন্যতম একটি উপাদান হলো পেঁয়াজের রস। নতুন চুল গজানোর উপায় হিসাবে পেঁয়াজের রসের উপকারিতা সম্পর্কে আমরা অনেকেই কম বেশী অবগত আছি। সেই প্রাচীন কাল হতেই টাক মাথায় চুল গজানোর প্রাকৃতিক উপায় হিসাবে চুলে পেঁয়াজের রসের ব্যাবহার হয়ে আসছে। যা এখনও বিশ্বের বিভিন্ন দেশেই মাথার চুল গজানোর উপায় বা হারবাল ট্রিটমেন্ট হিসাবে পেঁয়াজের রস ব্যবহৃত হয়।

পেঁয়াজে রয়েছে প্রাকৃতিক অ্যান্টিসেপ্টিক, ভিটামিন- বি, ভিটামিন- সি, ফাইবার, মিনারেল, ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম, সালফার সহ ইত্যাদি পুষ্টি উপাদান। যা চুলের বৃদ্ধি ঘটাতে ও চুল পাকা রোধ করতে সাহায্য করে। এই পেঁয়াজের রসের সাথে আরও কয়েকটি উপাদান মিশিয়ে তৈরি করা যায় টাক মাথায় নতুন চুল গজানোর তেল বা ঔষধ।

০১। অ্যালোভেরা ও পেঁয়াজের রসের মিশ্রণঃ নতুন চুল গজাতে পেঁয়াজের রসের সাথে অ্যালোভেরা জেল মিশিয়ে ব্যাবহার করলে দারুন কাজ করে। এজন্য প্রথমে একটি পাত্রে চার টেবিল চামুচ পেঁয়াজের রস নিয়ে নিন। পেঁয়াজের রস করতে পেঁয়াজকে কিউব আকৃতির করে কেটে পাটায় ফেলে থেঁত করে পেস্ট বানিয়ে তারপর ছেঁকে নিলেই রস পেয়ে যাবেন। আবার ব্লেন্ডারে রেখে ব্লেন্ড করেও রস ছেঁকে নিতে পারেন।

তারপর এর সাথে অ্যাড করুন দুই টেবিল চামুচ অ্যালোভেরা জেল। অ্যালোভেরা জেলটা আপনি ঘরে বানিয়ে মিশিয়ে ব্যবহার করতে পারলে সবচেয়ে ভালো হয়। অ্যালোভেরা ত্বকের জন্য যেমন উপকারী তেমনি মাথায় নতুন চুল গজাতেও সাহায্য করে। অ্যালোভেরা চুলে পুষ্টি পরিপূর্ণ সরবরাহ করে থাকে। তারপর অ্যাড করুন এক টেবিল চামুচ অলিভ অয়েল অথবা খাঁটি নারিকেল তেল।

আরও পড়ুনঃ কিভাবে খাঁটি নারিকেল তেল তৈরি করতে হয়

আরও অ্যাড করতে হবে ক্যাস্টর অয়েল (castor-oil) এক টেবিল চামুচ। এখন সবগুলো উপাদান ভালো করে নেড়ে মিশিয়ে নিতে হবে। ব্যাস এভাবেই তৈরি হয়ে গেলো নতুন চুল গজানোর কার্যকরী উপাদান। এই সবগুলো উপাদান তৈরির সময় আপনার চুলের ঘনত্ব ও পরিমাণ বুঝে কমিয়ে বা বাড়িয়ে নিতে পারেন।

ব্যবহার প্রণালীঃ নতুন চুল গজানোর উপায় হিসাবে এই উপাদানটি আপনার চুলের গোঁড়া থেকে আগা পর্যন্ত আঙ্গুল দিয়ে প্রয়োজনে সেকশন করে করে ভাল করে ম্যাসেজ করে লাগিয়ে রাখুন। আর আঙ্গুলের মাথা দিয়ে চুলের গোঁড়ায় ম্যাসেজ করুন মিনিমাম পাঁচ মিনিট। এর ফলে চুলের গোঁড়ায় রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পাবে। এভাবে চুলে উপাদানটি লাগিয়ে রেখে এক ঘন্টা পর চুল শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন।

এভাবে নিয়ম মেনে সপ্তাহে তিন দিন এই উপাদানটি মাথায় ব্যবহার করতে থাকুন। তারপর এক মাস পর থেকেই দেখবেন আপনার মাথায় নতুন চুল গজানো শুরু হয়েছে। এটি ছেলে মেয়ে উভয়েই ব্যবহার করতে পারবেন। তবে সবার চুল ও ত্বক কিন্তু একরকম হয় না। যদি কারো পেঁয়াজের রসে এলার্জি দেখা দেয় তার জন্য এই উপাদানটি সম্পূর্ণ ব্যবহারের আগে সামান্য করে নিয়ে ব্যবহার করে দেখুন যে আপনার অ্যালার্জির সমস্যা হচ্ছে কিনা।

০২। নতুন চুল গজানোর বিশেষ তেলঃ টাক মাথায় চুল গজানোর তেল তৈরি করেও আপনি ব্যাবহার করতে পারেন। এজন্য প্রথমে একটি পাত্রে চার টেবিল চামুচ খাঁটি নারিকেল তেলের সাথে চার টেবিল চামুচ পেঁয়াজের রস নিয়ে নিন। তারপর অ্যাড করুন দুই টেবিল চামুচ কালোজিরা। এখন এই সবগুলো উপাদানকে চুলায় রেখে অল্প তাপমাত্রায় জ্বাল দিতে থাকুন। যতক্ষণ না পর্যন্ত এগুলোর মধ্যে একটা ব্রাউন কালার না আসে।

সাথে সাথে লক্ষ্য রাখতে হবে যাতে পুড়ে না যায়। জ্বাল দেয়ার বিশ থেকে ত্রিশ মিনিটের মধ্যেই দেখবেন কালারটা চলে আসবে। ব্রাউন কালার চলে আসলে চুলা থেকে নামিয়ে ঠান্ডা করে ছেঁকে নিতে হবে। ব্যাস এভাবেই তৈরী হয়ে গেল মাথায় নতুন চুল গজানোর বিশেষ হেয়ার অয়েল।

নতুন চুল গজানোর উপায় হিসাবে প্রতিদিন নিয়ম করে এই তেল এক মাস ব্যাবহারেই আপনি এর পার্থক্য বুঝতে পারবেন। এটি শুধুমাত্র আপনার মাথায় নতুন চুল গজাতেই সাহায্য করবে না। মাথা থেকে অতিরিক্ত চুল পড়াও কমিয়ে দিবে। তাই প্রতিদিন গোসলে যাওয়ার আগে এই উপাদানটি চুলে লাগিয়ে এক ঘণ্টা পর শ্যাম্পু করুন। চুল পড়া বন্ধ করে নতুন চুল গজাতে এই উপাদানটি অত্যন্ত কার্যকরী। নিয়মিত এই তেলের ব্যবহার আপনার মাথার চুল অনেক ঘন আর শাইনি দেখাবে।

০৩। ক্যাস্টর অয়েলঃ ক্যাস্টর অয়েল (castor-oil) নতুন চুল গজাতে ভিষণ সাহায্য করে। অনেকের ভ্রু পাতলার জন্যও এই ক্যাস্টর অয়েল ব্যবহার করে থাকেন। তাই যাদের ভ্রু পাতলা তারা নিয়মিত এই তেল ব্যাবহার করলে ভ্রু ঘন হয়। অনেকের কপালের উপরে অর্থাৎ মাথার সামনের দিকে চুল উঠে পাতলা হয়ে যায়। তাদের জন্য ক্যাস্টর অয়েল খুব ভালো কাজ করে।

প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে আঙুলের সাহায্যে মাথার তালুতে অথবা কপালের যে জায়গাতে চুল উঠে যাচ্ছে সে সমস্ত জায়গায় ক্যাস্টর অয়েল ঘষে লাগিয়ে শুয়ে পড়ুন। এভাবে এক মাস ব্যবহার করে দেখুন। আপনাদের কপালের সেই জায়গাগুলোতে নতুন চুল গজাতে শুরু করবে। চাইলে ক্যাস্টর অয়েলের সাথে ভিটামিন- ই ক্যাপসুল মিশিয়ে ব্যবহার করতে পারেন। তাহলে চুলের পুষ্টিও বৃদ্ধি পাবে।

০৪। লাল জবা ফুলের নির্জাসঃ চুলের যত্নে লাল জবা ফুলের তুলনা হয়না। সেই প্রাচীনকাল থেকেই মাথায় নতুন চুল গজাতে জবার তেল ব্যবহার হয়ে আসছে। তাই যাদের চুল পড়ে ফাঁকা হয়ে যাচ্ছে তারা নিয়মিত এক মাস জবার তেল মাথায় ব্যবহার করে দেখুন ভাল রেজাল্ট পাবেন। বাজারে জবার তেল না পেলে গাছ থেকে পেড়ে সেই ফুল কপালে বা মাথায় ঘষুলেও একই উপকার পাবেন।

০৫। পেঁয়াজের রস ও অলিভ অয়েলের মিশ্রণঃ মাথায় নতুন চুল গজানোর উপায় হিসাবে এটিও একটি কার্যকর পদ্ধতি। একটি পাত্রে চার টেবিল চামুচ পেঁয়াজের রসের সাথে যোগ করুন এক টেবিল চামুচ নারিকেল তেল, এক টেবিল চামুচ অলিভ অয়েল ও এক টেবিল চামুচ মধু। তারপর সবগুলো উপাদান ভাল করে মিশিয়ে নিন। এখন এই মিশ্রণটি আপনার মাথার তালুর মধ্যে ভালো করে ঘষতে থাকুন। এভাবে দশ থেকে পনেরো মিনিট ঘষুন।

এভাবে ম্যাসেজ করার ফলে চুলের গোঁড়ায় রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পায়। কারণ চুলের সঠিক বৃদ্ধি ও নতুন চুল গজাতে মাথার স্ক্যাল্পে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করা জরুরি। এভাবে মিশ্রণটি চুলে লাগিয়ে দুই ঘণ্টা রেখে তারপর শ্যাম্পু করে গোসল করে নিন। এভাবে নিয়মিত সপ্তাহে দুদিন আপনি এটি ব্যবহার করুন। আর একমাস নিয়মিত এই মিশ্রণটি ব্যাবহার করলে দেখবেন আপনার মাথায় নতুন চুল গজানো শুরু হয়েছে।

০৬। মেথিঃ অসংখ্য পুষ্টি উপাদানে ভরপুর হল মেথি। মেথিকে মসলা, খাবার ও ঔষধ এই তিনটিই বলা যায়। মেথি আমাদের চুলের জন্য খুবই উপকারী একটি উপাদান। পাকা চুল কালো করে মাথায় নতুন চুল গজাতে মেথির জুড়ি নেই। তাই প্রথমে এক কাপ মেথিকে সারা রাতের জন্য ভিজিয়ে রেখে দিন।

তারপর সকালে ব্লেন্ডারে দিয়ে ব্লেন্ড করে পুরোপুরি পেস্ট করে নিন। এখন মেথির এই পেস্টটি আপনার মাথার স্ক্যাল্পের মধ্যে এপ্লাই করুন। চাইলে আপনি ব্রাশ বা হাত দিয়ে এটি লাগাতে পারেন। এভাবে প্রতিদিন অথবা দুদিন পরপর একটানা এক মাস ব্যবহার করলেই দেখবেন আপনার মাথায় নতুন চুল গজানো শুরু হয়েছে।

০৭। মেথি ও পেঁয়াজের রসের মিশ্রণঃ মাথায় নতুন চুল গজাতে এই উপাদানটি তৈরি করতে লাগবে মেথি, পেঁয়াজের রস, ডিম, ভিটামিন- ই ক্যাপসুল ও লেবুর রস। এই সবগুলো উপাদানের মিশ্রণ আপনার টাক মাথায় নতুন চুল গজাতে সাহায্য করবে। এই পেস্টটি বানাতে প্রথমেই লাগবে চার টেবিল চামুচ মেথি পেস্ট।

আপনার চুল যদি বেশি ঘন বা লম্বা হয় তাহলে মেথি পেষ্ট আরো বেশী করে নিতে পারেন। এর সাথে অ্যাড করুন চার টেবিল চামুচ পেঁয়াজের রস। এটিও আপনার চুলের পরিমান বুঝে বাড়িয়ে বা কমিয়ে নিতে পারেন। এগুলোর মধ্যে আরও দুই টেবিল চামুচ লেবুর রস ও একটি ডিমের সাদা অংশ দিয়ে সবগুলো উপাদান ভাল করে মিশিয়ে নিন।

মেথি পেষ্ট ও পেঁয়াজের রস তৈরির পদ্ধতি পূর্বেই প্রথমের দিকে আলোচনা করা হয়েছে। সেটা না পড়ে থাকলে দেখে আসুন। সবশেষে তিন-চারটে ভিটামিন- ই ক্যাপসুল দিয়ে সবগুলো উপাদান একটু সময় নিয়ে নেড়ে মিশিয়ে মিশ্রণ তৈরী করে নিন।

এখন এই মিশ্রণটি আপনার মাথার স্ক্যাল্পে ও সমস্ত চুলে ভাল করে লাগিয়ে আধা ঘন্টা রেখে তারপর ধুয়ে ফেলুন। এই মিশ্রণটি আপনি সপ্তাহে দুবার ব্যবহার করতে পারেন। এটি এভাবে নিয়মিত ব্যবহারে আপনার মাথায় নতুন চুল গজাবে ও চুল পড়া অনেক কমে যাবে। যাদের মাথার সামনের দিক একেবারেই চুল পড়ে পাতলা হয়ে গেছে তারাও এই মিশ্রণটি ব্যবহার করে ভাল উপকার পাবেন।

০৮। মেথি ও কালোজিরার মিশ্রণঃ মাথায় নতুন চুল গজানোর উপায় হিসাবে এই মিশ্রণটি বানাতে প্রথমে একটি পাত্রে চার টেবিল চামুচ মেথি ও চার টেবিল চামুচ কালোজিরা একত্রে নিয়ে ব্লেন্ড করে মিহি করে পাউডার বানিয়ে নিন। তারপর এর সাথে এড করুন দুই টেবিল চামুচ অলিভ অয়েল অথবা খাঁটি নারিকেল তেল এবং দুই টেবিল চামুচ লেবুর রস। এখন সবগুলো উপাদান একত্র করে ভালো করে মিশিয়ে নিন। এভাবে কিছুক্ষণ ধরে নাড়তে থাকলে মিশ্রণটি সুন্দর একটি পেস্টে পরিনত হবে।

এখন এই মিশ্রণটি আপনার সারা মাথায় স্ক্যাল্প সহ ঘষে ঘষে লাগিয়ে রাখুন দু’ঘণ্টার জন্য। মিশ্রণটি লাগিয়ে মাথায় হেয়ার ক্যাপ বা শাওয়ার ক্যাপ দিয়ে চুল ঢেকে রাখতে পারলে ভাল হয়। তারপর দু’ঘণ্টা শেষে চুল শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন। এই প্যাকটি ব্যবহারে আপনার নতুন চুল গজানোর পাশাপাশি চুল অনেক সুন্দর আর সিল্কি দেখাবে।

আরও পড়ুনঃ চুল সিল্কি করার সহজ উপায়

নতুন চুল গজানোর উপায় হিসাবে উপরের সবগুলি টিপসই উপকারী এবং ভাল কাজ করে। এছাড়া আপনি মাথায় শুধুমাত্র পেঁয়াজ ঘষলেও নতুন চুল গজায়। আবার অ্যালোভেরা জেল আমাদের ত্বকের জন্য যেমন উপকারী তেমনি চুলের গ্রোথ ভালো রাখতেও তেমনি সাহায্য করে থাকে। তাই নিয়মিত চুলের বাড়তি যত্নে চুলে এলভেরা মাখুন। আর যাদের ত্বকে অ্যালার্জির সমস্যা আছে তারা অ্যালোভেরা এড়িয়ে চলুন।

তবে কোন কিছুরই ফলাফল দ্রুত আশা করা ঠিক না। আর দ্রুত ফল পাওয়া যায় একমাত্র কেমিক্যালের ব্যাবহারে। যা ত্বক ও চুলের জন্য ক্ষতিকর। যেহেতু এখানে ব্যাবহার করা সবগুলো উপাদানই প্রাকৃতিক। তাই ন্যাচারালি ভাল ও দীর্ঘস্থায়ী ফলাফল পেতে চাইলে একটানা কিছুদিন ব্যাবহার করতে থাকতে হয়। নতুন চুল গজানোর উপায় হিসাবে এখানে দেখানো যেই পদ্ধতিটা আপনার জন্য সহজ ও ভাল মনে করেন সেটা নিয়মিত ব্যাবহার করতে থাকুন। 

Leave a Comment

error: Content is protected !!